শুক্রবার ভোর থেকেই দক্ষিনাঞ্চলের ২১ জেলার ঢাকামুখী মানুষ অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে মাইক্রোবাস, মোটরসাইকেল, ইজিবাইকসহ বিভিন্ন যানবাহনে করে ভেঙে ভেঙে কাঁঠালবাড়ি ঘাটে আসছেন। লঞ্চ ও স্পিডবোট বন্ধ থাকায় একমাত্র নৌযান হিসেবে ফেরিতে রয়েছে যাত্রীদের উপচে পড়া ভীড়। সাধারন যাত্রীদের পাশাপাশি ব্যক্তিগত গাড়ী পারাপার অব্যাহত রয়েছে ফেরিগুলোতে। এদিকে যাত্রীচাপে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে কাঁঠালবাড়ী ঘাটে ভ্রাম্যমান আদালত, পুলিশ ও আনসার সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন।
কাঁঠালবাড়ী ঘাট সূত্রে জানা গেছে, ঈদ শেষে কর্মস্থলে ফেরা মানুষের চাপ গত মঙ্গলবার থেকেই বাড়তে শুরু করে শিবচরের কাঁঠালবাড়ী ঘাটে। সেই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার সকাল থেকেই ঢাকামুখী যাত্রীদের ভীড় বাড়তে থাকে কাঁঠালবাড়ী ঘাটে। এদিকে পদ্মায় পানি বৃদ্ধির কারনে ফেরি চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। তাছাড়া নৌরুটে প্রচন্ড ভীড় থাকায় সামাজিক দূরত্ব সামাজিক দূরত্ব। নৌরুটে বর্তমানে ১৭ টি ফেরির মধ্যে ১২ টি ফেরি চলাচল করছে।
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মনিরুজ্জামান ফকির জানান, শুক্রবার ভোর থেকেই দক্ষিনাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে মাইক্রোবাস, মোটরসাইকেল, ইজিবাইকসহ বিভিন্ন যানবাহনে করে কাঁঠালবাড়ি ঘাটে আসছেন। পরে ফেরিতে করে পাড়ি দিচ্ছেন পদ্মা নদী। ঘাট এলাকায় যে কোন ধরনের বিশৃঙ্খলা এড়াতে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তৎপর রয়েছেন। করোনা পরিস্থিতির মধ্যে যাত্রীরা যাতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ফেরিতে উঠে আমরা চেষ্টা করছি।
কাঁঠালবাড়ি ঘাটে ঢাকামুখী যাত্রীদের প্রচন্ড ভীড়
RELATED ARTICLES
Continue to the categoryRecent Comments
Hello world!
on