করোনাভাইরাসের প্রভাবে মাদারীপুরের বেশীরভাগ প্রাইভেট হাসপাতালে বিকাল থেকে কোন ডাক্তার পাওয়া যাচ্ছে না। বিকাল থেকেই নিরাময় ও চৌধুরী হাসপাতালে ভিড় করছে শিশু ও তরুন, মধ্যবয়সী রোগীরা। তবে অন্যন্য রোগীর চেয়ে শিশু রোগী বেশী দেখা যায় হাসপাতালগুলোতে।
রোগীর ও রোগীর সাথে আসা কয়েকজন জানান, আমি সেই তিনটার সময় এসেছি এখনো ডাক্তার আসেনি। হাসপাতালে জানতে চাইলে সন্ধ্যা পযন্ত কেউ বলেনি যে তারা আসবে না। তবে রাত হয়ে আসলে সিরিয়াল লেখা একজন জানায় ডাক্তার আসবে না সে ছুটি নিয়েছে। মাদারীপুর নিরাময় হাসপাতালে বিকালে ডা.ফিরুজ নামে একজন শিশুদের চিকিৎসা দিয়ে থাকেন কিন্ত হঠাৎ করে আজ তিনি আসেনি এতে প্রায় শতাধিক রোগীরা চিকিৎসা না নিয়ে ফিরে গেছে। তাছাড়া নিরামায় আজ রবিবার বিকাল থেকে চেম্বারে রোগীর দেখার জন্য কোন ডাক্তার আসেনি। অন্য দিকে চৌধুরীতে এর আগে প্রায় ৭-৮জন ডাক্তার নিয়মিত রোগী দেখতেন কিন্ত রবিবার বিকালে এসে সেখানে একজন ডাক্তার সাদেক কে পাওয়া যায়।
এক শিশু রোগীর বাবা রুবেল হাওলাদার জানায়, গত তিনদিন আগে আমার ছেলেকে নিয়ে ডাক্তার ফিরুজের কাছে এসেছিলাম এবং আমার ছেলে রক্তে সমস্যা পেয়েছিল তাই আবার তিনদিনপর আসাতে বলেছে কিন্তু আজ এসে তাকে পাচ্ছি না। তিন চার ঘন্টা বসে থেকে হাসপাতালে জানতে চাইলে তারা জানায় সে আসবে না। তার সমস্যা আছে। এরপর অন্য হাসপাতালে গেলাম সেখানেও একই অবস্থা। করোনার ভয়ে ডাক্তারাও পালিয়েছে।
হাবিব ওয়াহিদ নামে একজন জানায়, মাদারীপুর শহরের হাসপাতালে গিয়ে সাধারন রোগীরা ডাক্তার পাচ্ছে না। কিছু জানাতে চাইলে জানায় তারা অসুস্থ্য আছে তাই বাসায় আছে। যদি তাই হয় তাহলে তারা কি করোনার ভয়ে বাসায় আছে। ডাক্তার হয়ে যদি তারাই ভয় পায় তাহলে তারা সেবা দিবে কিভাবে?
এরব্যাপারে নিরাময় হাসপাতালে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডাক্তার গোলাম সরোয়ারের ফোন নাম্বারে যোগাযোগ করে পাওয়া যায়নি।
ফালতু একটা ভুয়া নিউজ ।
আজকে চৌধুরী ক্লিনিকে ডাক্তার ছিলেন
১। ডাক্তার: মোফিজুল ইসলাম লেনিন
২।ডাক্তার: সাদেক আহমেদ
৩।ডাক্তার: আলি আকবর
৪।ডাক্তার: ফারুক হাসান
৫।ডাক্তার: বেলায়েত হোসেন
এরা সবাই উপস্থিত ছিলেন
শুধু হরষিত বিশ্বাস ছিল না
আর সারা দিনে রোগীর উপস্থিতি ছিলো না বল্লেই চলে আর আপনারা ভুয়া নিউজ প্রচার করছেন
যদি থেকে থাকে তাহলে এই্ নিউজ প্রচার হওয়ার পর আসছে
আপনি কি পরেদিনের নিউজটি দেখেছেন সেখানে সিভিল সার্জন, ডিসির বক্তব্যসহ নিউজ করা আছে । যেহেতু আপনি আমাদের একজন পাঠক তাই বলবো আনন্দের সাথে সেই নিউজটি পড়ুন এবং জানুন-