আফ্রিকার দেশটির বিপক্ষে সাম্প্রতিক অতীতে বাংলাদেশের সাফল্যের পাল্লাই ভারী। তবে নিজেদের দেশে জিম্বাবুয়ে বরাবরই বাংলাদেশকে বেশ কঠিন পরীক্ষায় ফেলেছে।
টাইগাররা সবশেষ জিম্বাবুয়ে সফর করে ২০১৩ সালে। সেই সফরে বাংলাদেশ কোনো ফরম্যাটেই সিরিজ জিততে পারেনি। টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি সিরিজে ১-১ এ ড্র করতে পাররেও ওয়ানডে সিরিজে হারে ২-১ ব্যবধানে।
এবারের সফরেও এমন কঠিন লড়াইয়ের মুখে পড়তে হতে পারে বলে মনে করেন তাসকিন। তার কথায়, ‘জিম্বাবুয়েতে জিম্বাবুয়ের সাথে খেলাটা সহজ না। আমাদেরকে অনেক টাফ কন্ডিশন ও টাফ অপনেন্ট ফেস করেই খেলতে হবে। কোনো ম্যাচই সহজ না। এর মধ্য থেকেই আমাদের সেরাটা দিয়ে বের হয়ে আসতে হবে।’
২০১৪ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক তাসকিনের। বাংলাদেশ দল তার অভিষেকের পর এই প্রথম জিম্বাবুয়েতে। স্বাভাবিকভাবেই জাতীয় দলের হয়ে তাসকিনের জিম্বাবুয়ে সফর এটাই প্রথম। যা নিয়ে বেশ রোমাঞ্চিও তিনি।
তবে জিম্বাবুয়ের মাটিতে জিম্বাবুয়েকে কঠিন প্রতিপক্ষ মানলেও জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী তাসকিন। বিসিবি প্রেরিত ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘জিম্বাবুয়ের সাথে এখনো পর্যন্ত বেশিরভাগ ম্যাচ আমরাই জিতেছি…। প্রত্যেকটা ম্যাচই নতুন করে শুরু হয়, প্রত্যেকটা দিনই নতুন। প্রত্যেকবারই নতুনভাবে বল করতে হয়, ব্যাটিং করতে হয়। সহজ হবে না। বাট আমরা কনফিডেন্ট, আমরা ভালো খেললে এবারো ইনশা আল্লাহ সিরিজ জয় করব।’
৭ জুলাই টেস্ট দিয়ে শুরু হবে দুই দলের মাঠের লড়াই। এরপর তিন ম্যাচের ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ। সবগুলো ম্যাচই হবে হারারেতে।