Thursday, May 9, 2024
HomeScrollingবিক্ষিপ্ত সংঘাত, বর্জনে শেষ তৃতীয় ধাপের পৌর নির্বাচন

বিক্ষিপ্ত সংঘাত, বর্জনে শেষ তৃতীয় ধাপের পৌর নির্বাচন

সংঘর্ষ, মারামারি ও ভোট বর্জনের মধ্য দিয়ে তৃতীয় ধাপে ৬২টি পৌরসভা নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। অবশ্য অনেক পৌরসভায় সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে ভোট শেষ হয়েছে।

শনিবার সকাল আটটা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকেল চারটা পর্যন্ত। ভোট গ্রহণ শেষে এখন চলছে ভোট গণনা।

কটিয়াদীতে সংঘর্ষ, রামগঞ্জে গোলাগুলি, ধুনটে ও ফেনীতে প্রার্থীকে মারধর এবং গৌরীপুরে ভোট জালিয়াতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া সিংড়া, দর্শনা, কটিয়াদী, কলারোয়া, সরিষাবাড়ীসহ বেশ কয়েকটি পৌরসভায় বিএনপি ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা অনিয়মের অভিযোগ তুলে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন।

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী পৌরসভা নির্বাচনে একটি কেন্দ্রে দুই কাউন্সিলর প্রার্থী সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। বেলা ১১টার দিকে পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের তড়িয়াকোনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। তবে প্রাথমিকভাবে তাদের নাম জানা যায়নি।

ভোটকেন্দ্রে সংঘর্ষের বিষয়টি স্বীকার করে নির্বাচনে দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রফিকুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় কিছুক্ষণ ভোট বন্ধ থাকার পর আবার ভোট গ্রহণ শুরু হয়।

এদিকে আওয়ামী লীগের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ ও প্রভাবের অভিযোগ তুলে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন বিএনপির মেয়র প্রার্থীর তোফাজ্জল হোসেন খান। তিনি বলেন, নৌকার সমর্থকেরা সকাল থেকে সব কটি কেন্দ্রে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছেন। ধানের শীষের ভোটারদের বাধা দেওয়া হয়েছে। তাই তিনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন।

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম কাজিরখীল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের সামনের সড়কে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে গুলিবিদ্ধসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে পুলিশ সদস্য রয়েছেন দুজন। আজ দুপুর ১২টার দিকে কাউন্সিলর প্রার্থী আনোয়ার হোসেন জিতু (উটপাখি প্রতীক) ও মামুনুর রশিদের (পাঞ্জাবি) সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের এই ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে চট্টগ্রাম বিভাগের ডিআইজি আনোয়ার হোসেন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

আহত ব্যক্তিদের মধ্যে আলমগীর হোসেন (৫৫), মো. আনোয়ার হোসেন (২২), মমিনুল হক (৩০), মো. ফয়েজ (৪৫) ও সাইফুর রহমান (৩৫) প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। আহত দুই পুলিশ সদস্য কেন্দ্রের পাশের আনসার ক্যাম্পে প্রাথমিক চিকিৎসা নেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পশ্চিম কাজিরখীল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ব্যালট পেপারে সিল মারাকে কেন্দ্র করে ওই দুই কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে তর্কবিতর্ক হয়। একপর্যায়ে তারা কেন্দ্রের বাইরে গিয়ে সড়কে অবস্থান নেন। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ লাগে। পরে পুলিশ তাদের ধাওয়া করলে তারা পুলিশের ওপর পাল্টা হামলা চালান।

অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার (প্রশাসন) রিয়াজুল কবির বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। এ সময় ৯০টি গুলি ছোড়া হয়েছে। পরিস্থিতি এখন পুলিশের নিয়ন্ত্রণে।

বগুড়ার ধুনট পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এ জি এম বাদশাহর এজেন্ট সেলিম হোসেনকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি টি আই এম নুরুন্নবী তারিকের ভাগনে উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে সেলিমকে মারধরের এই অভিযোগ ওঠে।

নির্বাচন কেন্দ্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত ধুনট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রিপন মিয়া জানান, মতিউর জোর করে কেন্দ্রে ঢুকে বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে এজেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করার অভিযোগে সেলিমকে মারধর করেন।

ঘটনার পর থেকে মতিউর পলাতক। তার সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি।

চুয়াডাঙ্গার দর্শনা পৌরসভার বিএনপি-মনোনীত মেয়র প্রার্থী পৌর বিএনপির সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি হাবিবুর রহমান নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তার প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণা দেন। নির্বাচন বর্জনের ঘোষণার সময় হাবিবুর রহমানের সঙ্গে তাঁর প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট ফারুখ হোসেনসহ দলীয় নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

রামগঞ্জ পৌরসভার ভোট গ্রহণ চলাকালে নৌকার এজেন্টদের বিরুদ্ধে ভোটের গোপন কক্ষে দাঁড়িয়ে থাকার অভিযোগ করেছেন বিএনপির প্রার্থী।

এ বিষয়ে আঙ্গারপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কেন্দ্রের সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা তোফাজ্জল হোসেন জানান, এখন পর্যন্ত কেউ তার ভোট অন্য লোকে দিয়ে দিয়েছেন—এ ধরনের কোনো অভিযোগ করেননি।

প্রশাসনের সহযোগিতায় ভোট ডাকাতির অভিযোগ তুলে বিএনপির মেয়র প্রার্থী মো. তায়জুল ইসলাম নাটোরের সিংড়া পৌর নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। আজ বেলা একটায় সিংড়া পৌর বিএনপির কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে তিনি ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন।

বিএনপির ভোট বর্জনের বিষয়ে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ভোট গ্রহণ নিয়ে কোনো অনিয়মের খবর তার জানা নাই। বিএনপি অনেক আগেই ভোটের মাঠ থেকে সরে দাঁড়িয়েছে। এখন শুধু প্রশাসনকে বিব্রত করার জন্য বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে।

জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আছলাম বলেন, বিএনপির ভোট ডাকাতির অভিযোগ সত্য নয়। শান্তিপূর্ণভাবে ভোট হয়েছে।

ফেনী পৌরসভা নির্বাচনের ভোট চলার সময় দুই কাউন্সিলর প্রার্থীকে মারধর ও বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে এজেন্টদের বের করে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সেই সঙ্গে কেন্দ্রের পাশে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। আজ সকালে ফেনী পৌরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের রামপুর মেহেদী-সাঈদী পৌর বিদ্যালয় কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে।

মারধরের শিকার দুই প্রার্থী হলেন বিএনপি-সমর্থিত নুর ইসলাম (গাজর প্রতীক) ও তাজুল ইসলাম পাভেল (ডালিম প্রতীক)। তারা অভিযোগ করে বলেন, আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতা-কর্মীরা তাদের দুজনকে মারধর করেছেন।

মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করে নৌকা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজী বলেন, বিএনপি-সমর্থিত দুই ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থকেরা নিজেরাই ককটেল ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছেন।

কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকাল নয়টার দিকে ফেনী পৌরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের রামপুর মেহেদী-সাঈদী পৌর বিদ্যালয় কেন্দ্রের পাশে কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরিত হয়েছে। এ সময় ভোটারদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এর আগে ওই ওয়ার্ডের দুই কাউন্সিলর প্রার্থীকে মারধর করা হয়েছে।

এদিকে বিএনপি–মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের মেয়র প্রার্থী আলাল উদ্দিন বলেন, আওয়ামী লীগের প্রার্থীর সমর্থনে প্রচুরসংখ্যক বহিরাগত বিভিন্ন ভোটকেন্দ্রের আশপাশে অবস্থান নিয়ে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যেতে বাধা দিচ্ছেন। বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে তার এজেন্টদের মারধর করে বের করে দিয়েছেন। সকাল থেকে আওয়ামী লীগের বহিরাগত নেতা-কর্মীরা কয়েকটি ভোটকেন্দ্র নিজেদের একক নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার চেষ্টা করছেন।

ময়মনসিংহের গৌরীপুর পৌরসভা নির্বাচনে ভোট জালিয়াতির অভিযোগে গৌরীপুর সরকারি কলেজে ভোটকেন্দ্র থেকে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর চারজন সমর্থককে আটক করা হয়েছে। বেলা দেড়টার দিকে তাদের আটক করা হয়। প্রাথমিকভাবে তাদের নাম জানা যায়নি।

এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় পৌর শহরের শেখ লেবু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মারধরে আহত হয়েছেন বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এনটিভির ক্যামেরাম্যান মাসুদ রানা।

গৌরীপুর পৌরসভা নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা আবদুর রহিম প্রথম আলোকে বলেন, আটক চারজনকে থানায় রাখা হয়েছে। ভোট গ্রহণ শেষে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তাঁদের পরিচয়ের বিষয়টি নিয়ে তিনি কোনো বক্তব্য করেননি।

সাতক্ষীরার কলারোয়া পৌরসভা নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগে বিএনপির মেয়র প্রার্থী শেখ শরিফুজ্জামান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী নার্গিস সুলতানা পৃথক সংবাদ সম্মেলন করে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তারা সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন।

যে ৬২ পৌরসভায় ভোট হল

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ; নওগাঁর ধামইরহাট ও নওগাঁ সদর; সিলেটের গোলাপগঞ্জ; বগুড়ার ধুনট, গাবতলী, শিবগঞ্জ, নন্দীগ্রাম ও কাহালু; রাজশাহীর মুন্ডুমালা; মৌলভীবাজার সদর; ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু ও কোটচাঁদপুর; বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জ; কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম ও বরুড়া; চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ; ফেনী সদর; মুন্সীগঞ্জ সদর; শরীয়তপুরের নড়িয়া, জাজিরা ও ভেদরগঞ্জ; ময়মনসিংহের গৌরীপুর, ঈশ্বরগঞ্জ, ভালুকা; শেরপুরের নকলা; নাটোরের সিংড়া; রাজশাহীর কেশরহাট; চুয়াডাঙ্গার দর্শনা; ঝালকাঠির নলছিটি; নেত্রকোণার দুর্গাপুর; যশোরের মনিরামপুর; নোয়াখালীর হাতিয়া ও চৌমুহনী; লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ; কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী; গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া; টাঙ্গাইল সদর, ভূঞাপুর, সখিপুর, মধুপুর ও মির্জাপুর; বরগুনা সদর ও পাথরঘাটা; ভোলার বোরহানউদ্দিন ও দৌলতখান; শেরপুরের নালিতাবাড়ী; কুড়িগ্রামের উলিপুর; দিনাজপুরের হাকিমপুর; চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর; নড়াইল সদর ও কালিয়া; সাতক্ষীরার কলারোয়া; রাজবাড়ীর পাংশা; পিরোজপুরের স্বরূপকাঠি; বরিশালের গৌরনদী ও মেহেন্দীগঞ্জ; জামালপুরের সরিষাবাড়ী; সিলেটের জকিগঞ্জ; নীলফামারীর জলঢাকা; পাবনা সদর এবং খুলনার পাইকগাছা।

তৃতীয় ধাপের ৬২ পৌরসভায় প্রায় ১৯ লাখ ভোটার একজন করে মেয়র, সাধারণ ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ভোট দেন।

তৃতীয় দফায় মেয়র পদে সব মিলিয়ে মোট ১০টি দলের প্রার্থী ছিলেন। বরাবরের মতোই মূল লড়াই হচ্ছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রার্থীদের মধ্যে।

এই ধাপে কুমিল্লার লাকসাম পৌরসভায় মেয়র, সাধারণ ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় সেখানে ভোটের প্রয়োজন হয়নি। গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া এবং বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ পৌরসভায় মেয়র প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।

তৃতীয় ধাপে মেয়র, সাধারণ কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে প্রার্থী ৩৩৪৪ জন।

এর মধ্যে মেয়র পদে ২২৯ জন, সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৭৫৫ জন এবং সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৩৬০ জন।

ভোটার সংখ্যা ১৮ লাখ ৬৩ হাজার। মোট ওয়ার্ডের সংখ্যা ৫৯৯টি, কেন্দ্র সংখ্যা ৮৫৪।

দেশে পৌরসভা রয়েছে মোট ৩২৯টি। করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যে এবার পাঁচ ধাপে এসব পৌরসভায় নির্বাচন করছে কমিশন।

প্রথম ধাপের তফসিলের ২৪টি পৌরসভায় গত ২৮ ডিসেম্বর ইভিএমে ভোট হয়েছে। এরপর ১৬ জানুয়ারি ভোট হয়েছে দ্বিতীয় ধাপের ৬১ পৌরসভায়।

তৃতীয় ধাপের পর চতুর্থ ধাপে ১৪ ফেব্রুয়ারি এবং পঞ্চম ধাপে ২৮ ফেব্রুয়ারি ভোটগ্রহণ হবে।

দলীয় প্রতীকের এ ভোটে মেয়র পদে প্রথম ধাপে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের মধ্যে ১৮ জন, বিএনপির দুই জন এবং তিনজন স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী হন।

দ্বিতীয় ধাপে আওয়ামী লীগের ৪৫ জন, বিএনপির ৪ জন, জাতীয় পার্টির ১ জন, জাসদের ১ জন ও ৮ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী মেয়র পদে বিজয়ী হন।

মহামারীর মধ্যে প্রথম ধাপে ৬৫ শতাংশ এবং দ্বিতীয় ধাপে ৬২ শতাংশ ভোটগ্রহণ হয়।

RELATED ARTICLES
Continue to the category

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Most Popular

Recent Comments