Tuesday, April 23, 2024
HomeScrollingঅস্ট্রেলিয়ায় লেবার পার্টির জয়ে আলবানিজকে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন

অস্ট্রেলিয়ায় লেবার পার্টির জয়ে আলবানিজকে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন

অনলাইন ডেস্ক।

নির্বাচনে জিতে অস্ট্রেলিয়ায় সরকার গঠন করতে যওয়া লেবার পার্টির নেতা অ্যান্থনি নরম্যান আলবানিজকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

দুদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিতে আলবানিজকে বাংলাদেশ সফরেরও আমন্ত্রণ জানিয়েছেন তিনি।

আজ রবিবার এক শুভেচ্ছা বার্তায় শেখ হাসিনা বলেছেন, অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচনে লেবার পার্টির বিজয়ে দলের নেতা অ্যান্থনি নরম্যান আলবানিজকে বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে এবং আমার নিজের পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই।

তিনি বলেন, নির্বাচন অ্যান্থনি নরম্যান আলবানিজ নেতৃত্বাধীন লেবার পার্টির এই জয়ে ‘জনগণের আস্থারই প্রতিফলন’ ঘটেছে, যাতে তার নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়া শান্তি, সমৃদ্ধি এবং আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজের দিকে এগিয়ে যেতে পারে।

শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের সম্পর্ক আরও গভীর হয়েছে এবং বাণিজ্য, অর্থনীতি, সংস্কৃতি ও শিক্ষাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সময়ের সাথে সাথে তা আরও মজবুত হয়েছে। পরিবেশবান্ধব জ্বালানি, সমুদ্র নিরাপত্তা, সমুদ্র ব্যবস্থাপনা এবং সামুদ্রিক অর্থনীতিতে আমাদের সহযোগিতা বৃদ্ধির অপার সম্ভাবনা আছে।

বাংলাদেশর স্বাধীনতার পক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সমর্থন এবং কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের পর থেকে দেশটির উদার সহযোগিতার কথা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়া বন্ধুত্বের ৫০ বছর উৎযাপন করছে এবং পারস্পরিক সহযোগিতা ও নির্ভরতার নতুন নতুন ক্ষেত্র খুঁজে বের করার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে, যাতে এই সম্পর্ককে অংশীদারিত্বের দিকে এগিয়ে নেওয়া যায়।

ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষার বিষয়েও বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়া একসঙ্গে কাজ করতে পারে বলে মত প্রকাশ করেন শেখ হাসিনা।

১৯৭৫ সালে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসাবে গফ হুইটলামের বাংলাদেশ সফরের কথা স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, আমি আন্তরিকভাবে আশা করছি, ১৯৭৫ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী গফ হুইটলামের পর দ্বিতীয় অস্ট্রেলিয়ান প্রধানমন্ত্রী হিসাবে আপনি সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশ সফর করবেন। এ ধরনের উচ্চ পর্যায়ের যোগাযোগ আমাদের বন্ধুত্বের বিদ্যমান বন্ধনকে আরও দৃঢ় করবে এবং দ্বিপক্ষীয় স্বার্থ এবং সমসাময়িক আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক সমস্যাগুলোর বিষয়ে একটি সমন্বিত বোঝাপড়া তৈরি করতে সাহায্য করবে।

RELATED ARTICLES
Continue to the category

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Most Popular

Recent Comments