প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চ জানিয়েছে, ইংরেজি ভাষার দেশগুলোতে শুরুতে এটি দেয়া হবে। ধীরে ধীরে পৌঁছে যাবে অন্য দেশে।
ক্লাবহাউজ রবিবার এক ব্লগপোস্টে লিখেছে, ‘সামনের কয়েক সপ্তাহে আমরা কমিউনিটি থেকে ফিডব্যাক সংগ্রহ করব। ব্যাপকভাবে প্রকাশ করার আগে কোনো সমস্যা থাকলে ঠিক করা হবে। তারপর ফিচর চূড়ান্ত হবে।’
২০২০ সালের মার্চে অ্যাপটি আইওএসে প্রথম আসে। এর মাধ্যমে ভার্চুয়াল রুম ক্রিয়েট করে অন্যের কথা শোনা যায়।
মহামারীর ভেতরে অ্যাপটি জনপ্রিয়তা পাওয়ায় টুইটার অডিও চ্যাট আনার চেষ্টা করছে।
তবে ক্লাবহাউজ বলছে, অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের কাছেও তাদের অ্যাপটি বেশি জনপ্রিয়তা পাবে।
ফার্ম সেন্সর ডেটা বলছে, জানুয়ারি পর্যন্ত ২.৩ মিলিয়ন বার অ্যাপটি ডাউনলোড হয়েছে। অ্যাপলের আইওএস ব্যবহারকারীরা ‘ক্লাবহাউজ’ অ্যাপটি শুধু ইনভাইটেশনের ভিত্তিতে ফ্রি চালাতে পারছেন।
আলোচিত এই অ্যাপে পাবলিক ও প্রাইভেট অডিও চ্যাট রুম আছে। এতে কথোপকথন রেকর্ড করা হয় না। তবে বেশ কিছু তারকার কথাবার্তা ইউটিউবে আপলোড করা হয়েছে। অ্যাপটিতে লাইভ ডিজে পার্টি, সেলিব্রিটি টক শো ও স্পিড ডেটিংয়ের মতো অডিওভিত্তিক কার্যক্রম চালানোর সুযোগ রয়েছে।