বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার কাজলের হাইকোর্ট বেঞ্চে আবেদনটি উপস্থাপন করলে শুনানির জন্য এ সময় নির্ধারণ করা হয়।
আদালতে পরীমনির পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না ও অ্যাডভোকেট মুজিবুর রহমান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আবু এহিয়া দুলাল।
এর আগে বুধবার পরীমনি নিম্ন আদালতের আদেশ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করেন। ওই আবেদনে জামিনও চান তিনি। আবেদনটি দায়ের করেন পরীমনির আইনজীবী অ্যাডভোকেট মুজিবুর রহমান।
সর্বশেষ গত ২২ আগস্ট ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালতে পরীমনির জামিন আবেদন করেন আইনজীবী মজিবুর রহমান। এরই পরিপ্রেক্ষিতে শুনানির জন্য আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেন আদালত।
গত ৪ আগস্ট ‘বিপুল পরিমাণ মাদক’সহ বনানীর বাসা থেকে পরীমনিকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। এরপর ৫ আগস্ট চার দিন এবং ১০ আগস্ট দুদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। ১৩ আগস্ট রিমান্ড শেষে তাকে কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর ১৯ আগস্ট এক দিনের রিমান্ডের আবেদন মঞ্জুর হয়। রিমান্ড শেষে ২১ আগস্ট তাকে আদালতে আনা হলে সিআইডি’র আবেদনের প্রেক্ষিতে আবারও কারাগারে পাঠানো হয়।