মোঃ মশিউর রহমান বিপুল,কুড়িগ্রাম..

ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস আজ। ১৯৭৫ সালের এই দিন আধিপত্যবাদী চক্রের সব ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে সিপাহি–জনতা রাজপথে নেমে এসেছিল। এরপর থেকে জাতি দিবসটি পালন করে আসছে জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় শপথ গ্রহণ এবং সামরিক বাহিনী ও জনগণের ঐক্যের প্রতীক হিসেবে।

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে দিনব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করেছে কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপি।

এ উপলক্ষে আজ শুক্রবার সকাল ৭টায় জেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে কর্মসূচির সূচনা হয়।

জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, বেলুন ফেস্টুন নিয়ে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন  জেলা বিএনপির আহবায়ক মোঃ মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা ।

বিকেল ৩টায় অনুষ্ঠিত হয় বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও আলোচনা সভা।

জেলা বিএনপির আহবায়ক মোঃ মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফার সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ও কুড়িগ্রাম ২ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী আলহাজ্ব সোহেল হোসাইন কায়কোবাদ,সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মেঃ সফিকুল ইসলাম বেবু,যুগ্ম আহবায়ক অধ্যাপক হাসিবুর রহমান হাসিব,সদর উপজেলা বিএনপির আহবায়ক মাহাবুবর রহমান,সদস্য সচিব আবু হানিফ বিপ্লব,পৌর বিএনপির আহবায়ক মহিউদ্দীন জাহাগীর বিপ্লব,সদস্য সচিব আব্দুল আলীম,জেলা বিএনপির সদস্য উমর ফারুক,সাবেক মেয়র আবু বক্কর সিদ্দীক,মোঃ সাজু মিয়া,সদস্য আশরাফুল হক রুবেল জেলা যুবদলের সভাপতি রায়হান কবির,সাধারণ সম্পাদক নাদিম আহমেদ,সিনিয়র সহ-সভাপতি নাসিম পারভেজ তারা,যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন খান টিপু,যুবদল নেতা ফারুক আহমেদ,সাধন মিয়া, যুবদল নেতা মোরশেদ হোসেন লিটু,যুবনেতা মাসুদ রানা বাবু, রাকিবুল ইসলাম বকসী রকি,চাঁদ মিয়া,পথিক মিয়া,আরিফ মিয়া,ইশতিয়াক জামান অয়ন,হাবিবুর রহমান রুবেল,যুবনেতা রুপম মিয়া। জেলা ছাত্রদলের সভাপতি আমিমুল ইহসান,সাধারণ সম্পাদক হাসান যুবায়ের হিমেল,সদর ছাত্রদলের আহবায়ক শিথিল আহমেদ, সদস্য সচিব সোহেল রানা,ছাত্রনেতা বিপুল আহমেদ, ছাত্রনেতা ইকবাল রাবি, ছাত্রনেতা খাইরুল জামান,কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ ছাত্রনেতা মিলন মিয়া,ছাত্রনেতা নাইম ইসলাম,আরমান আকাশ,হেলাল মিয়া সহ বিএনপি’র অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

বিএনপি নেতারা জানিয়েছেন, এসব কর্মসূচির মাধ্যমে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আত্মত্যাগকে স্মরণ করা হচ্ছে। পাশাপাশি শহীদ জিয়ার আদর্শ ও কর্মধারা তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়াই এ আয়োজনের মূল লক্ষ্য।