নিজস্ব প্রতিবেদক |
নির্বাচনের কারণে করোনা সংক্রমণ বাড়লে দায় কে নেবে- এমন প্রশ্নের কোনো জবাব দিতে পারলেন না নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব হুমায়ুন কবীর খোন্দকার।
কমিশন বৈঠক শেষে সংসদীয় আসনে উপনির্বাচন এবং পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ভোটগ্রহণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে ডাকা ব্রিফিংয়ে এ প্রশ্নের মুখোমুখি হন ইসি সচিব।
তিনি বলেন, আগামী ২১ জুন অনুষ্ঠেয় ৩৬৭টি ইউপির নির্বাচনের মধ্যে করোনার উচ্চ ঝুঁকি থাকায় খুলনা বিভাগের সব ইউপি, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারসহ মোট ১৬৩টি ইউপির ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়েছে। প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে চারটিতে ভোট হবে না। বাকিগুলোতে ভোটগ্রহণ হবে।
হুমায়ুন কবীর বলেন, লক্ষ্মীপুর-২ আসনের নির্বাচন ২১ জুন অনুষ্ঠিত হবে। সিলেট-৩, ঢাকা-১৪ আর কুমিল্লা-৫ এর শূন্য আসনের নির্বাচনে শুধু ভোটগ্রহণের তারিখ পরিবর্তন করে ২৮ জুলাই নির্ধারণ করা হয়েছে। বাকি কার্যক্রম তফসিল মেনে নির্ধারিত সময়ে সম্পন্ন হবে।
তিনি আরও বলেন, তফসিল ঘোষিত ১১টি পৌরসভার মধ্যে দিনাজপুরের সেতাবগঞ্জ আর ঝালকাঠি পৌরসভার নির্বাচন যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হবে। বাকি ৯টি পৌরসভা করোনার উচ্চ ঝুঁকির এলাকায় হওয়ায়, সেসব পৌরসভায় নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে।
এ সময় করোনা সংক্রমণের এই ঊর্ধ্বমুখী পরিস্থিতিতে নির্বাচনের ফলে সংক্রমণ বাড়লে এর দায় কে নেবে- সাংবাদিকরা এমন প্রশ্ন করলে উত্তর না দিয়েই চলে যান ইসি সচিব।
সম্পাদক ও প্রকাশক- মেহেদী হাসান
Copyright © 2024 Livenews24. All rights reserved.