বাঙালি খাবারে মিষ্টি না হলেই নয় যেন। শেষপাতে একটুখানি মিষ্টি না খেলে খাওয়া সম্পূর্ণ হয় না অনেকেরই। অতিথি আপ্যায়ন কিংবা যেকোনো উৎসবেও থাকে মিষ্টি। খুশির কোনো খবর মিষ্টি ছাড়া পানসে
গরমে শরীরকে ভেতর থেকে ঠান্ডা রাখতে দইয়ের ভূমিকা রয়েছে। এসময় পানিশূন্যতা ও হিটস্ট্রোকের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। এসব সমস্যা থেকে বাঁচাতেও সাহায্য করে দই। প্রতিদিন একবাটি দই খাওয়ার পরামর্শ
খুশকির সমস্যা অনেকের জন্যই অসহনীয় পর্যায়ে চলে যায়। চুল চিটচিটে ও প্রাণহীন হয়ে থাকে, যখন-তখন মাথার ত্বকে চুলকানি তো আছেই, সেইসঙ্গে কাপড়ে খুশকি ছড়িয়ে সৃষ্টি করে বিব্রতকর পরিস্থিতির। গরমে মাথার
ঝটপট সুস্বাদু কিছু তৈরি করতে চাইলে বেছে নিতে পারেন অনিয়ন রিং। এটি দেখতে সুন্দর, খেতেও সুস্বাদু। অনিয়ন রিং তৈরি করতে খুব বেশি উপকরণ দরকার হয় না। বাড়িতে থাকা অল্প কিছু
মুরগির মাংস দিয়ে তৈরি নানা সুস্বাদু খাবার অনেকেরই পছন্দের। এটি শিশুরাও খেতে বেশ পছন্দ করে। নানা আয়োজনে মুরগির মাংস দিয়ে তৈরি খাবার প্রাধান্য পেয়ে থাকে। তেমনই একটি জিভে জল আনা
সবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একইরকম নয়। এ কারণেই অসুস্থ হলে কেউ কেউ দ্রুত সেরে ওঠেন আবার কারও সেরে উঠতে সময় লেগে যায়। করোনাভাইরাস মহামারি শুরুর পর থেকে আমরা রোগ প্রতিরোধ
মন খারাপের দিনে এসেছে ঈদ। প্রতিদিনই কোনো না কোনো দুঃসংবাদ শুনতে হচ্ছে আমাদের। ঈদ মানে যে প্রিয়জনের কাছে ফেরা, এবার তা হবে না অনেকেরই। দূর থেকেই ফোনে প্রিয়জনের কণ্ঠ শুনে
অনেক বাড়িতেই রান্নার জন্য ব্যবহার করা হয় সিলিন্ডারের গ্যাস। সেজন্য প্রতি মাসে খরচের ধাক্কাটাও কম নয়। যত কম গ্যাস খরচ করে রান্নার পাট সেরে নেওয়া যাবে, ততই বাঁচবে গ্যাস। তবে
অপরিচিত নাম্বার থেকে কল এলে অনেকে বিব্রত হন। রিসিভ করবো না কি করবো না- সংশয়ে থাকেন। আবার অনেকে প্রয়োজনীয় কেউ ফোন করেছে বলেও মনে করেন। ইদানিং স্প্যাম, রোবোকল বা অটোমেটেড
পৃথিবীর অসুখ। মহামারিতে আক্রান্ত হয়ে ধুকছে সে। করোনা সংক্রমণের কারণে পাল্টে গেছে অনেক হিসাব-নিকাশ। অনেক পরিচিত দৃশ্যও এখন অপরিচিত মনে হচ্ছে। এদিকে প্রতি বছরের মতো দরজায় কড়া নাড়ছে ঈদ। ঈদের