বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে: ধারণ ক্ষমতার বেশি যাত্রী বহন করায় ৪টি লঞ্চ মালিককে ৫হাজার করে মোট ২০হাজার টাকা অর্থদন্ড করেছে ভ্রাম্যমান আদালত। শুক্রবার দুপুরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: আসাদুজ্জামান এই অর্থদন্ড করেন লঞ্চ মালিকদের। এদিকে ঈদুল আযহা উপলক্ষে কুরবানী পশুবাহী ট্রাকের দীর্ঘ লাইন রয়েছে ঘাট এলাকায়। করা রোদে কুরবানীর পশুগুলোর বেহালদশা হয়ে পড়েছে। জানা যায়, সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্য বিধি না মেনে ও মাস্ক না পরার কারণে ২জন যাত্রীকে সময়দন্ড শাস্তি দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। ধারণ ক্ষমতার বেশি যাত্রী বহন করার কারণে চারটি লঞ্চের মালিককে ২০হাজার টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমান আদালত। পাশাপাশি জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন ঘাট এলাকার সার্বিক পরিস্থিতি তদারকি করেন। সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়নে লঞ্চ ও ফেরি ঘাট পরিদর্শন করেন জেলা প্রশাসক। উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ঢাকা থেকে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া ঘাট হয়ে দক্ষিনাঞ্চলের যাত্রীরা আসতে শুরু করেছে।
সরকারের নির্দেশনা মানাতে ঘাট এলাকায় কঠোর অবস্থানে আছে প্রশাসন। ধারণ ক্ষমতার বেশি যাত্রী বহন করায় ৪টি লঞ্চের মালিককে জরিমানা করা হয়েছে। ঈদুল আযহা পর্যন্ত ঘাট এলাকায় সার্বক্ষনিক মোবাইল কোর্ট থাকবে। আইন না মানলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ঘাটে যাতে পশুবাহী ট্রাক ও গরু ব্যবসায়ীদের হয়রানি না হতে হয় সে ব্যাপারে সার্বিকভাবে তদারকি করা হচ্ছে। মাদারীপুর জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন জানান, এই মহামারি করোনাকালীন সময়ে ঈদুল আযহা উপলক্ষে লকডাউন শিথিল হয়েছে। ঢাকা থেকে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া ঘাট হয়ে দক্ষিনাঞ্চলের যাত্রীরা আসতে শুরু করেছে। সরকারের নির্দেশনা মানাতে ঘাট এলাকায় কঠোর অবস্থানে আছে প্রশাসন। ধারণ ক্ষমতার বেশি যাত্রী বহন করায় ৪টি লঞ্চের মালিককে জরিমানা করা হয়েছে। ঈদুল আযহা পর্যন্ত ঘাট এলাকায় সার্বক্ষনিক মোবাইল কোর্ট থাকবে। আইন না মানলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।