এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিএনপি। একই সাথে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ বিএনপি বুধবার ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণের থানায় থানায় প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবে।
মঙ্গলবার বিকেলে নয়া পল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে দলের কেন্দ্রীয় দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত ও সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স এ নিন্দার পাশাপাশি কর্মসূচি পালনের কথা জানান।
প্রিন্স বলেন, মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে জিয়াউর রহমানের মাজারে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর বিএনপির নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটির নেতারা পুষ্পস্তবক অর্পণ ও দোয়া অনুষ্ঠানের পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি ছিল। এই কর্মসূচি পালনের জন্য পুলিশের কাছ থেকে নিয়মানুযায়ী অনুমতিও নেয়া ছিল। অনুষ্ঠানে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয়, অনুষ্ঠান শুরুর এক ঘণ্টা আগে থেকেই পুলিশ শহীদ জিয়ার মাজারের আশপাশে ব্যারিকেড দিয়ে রাখে ও নেতা–কর্মীরা মাজারস্থলে জড়ো হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সম্পূর্ণ বিনা উসকানিতে তাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে।
তবে পুলিশের দাবি, সংসদ ভবন এলাকায় বিএনপির কর্মসূচি ঘিরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির আশঙ্কা ছিল। এ সংঘর্ষের জন্য বিএনপি নেতাকর্মীরা দায়ী।